এপেন্ডিসাইটিস কী? কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

এপেন্ডিসাইটিস কী? কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

  • 11 Jun 2024
  • Best Doctor List

এপেন্ডিসাইটিস হল অ্যাপেন্ডিক্স নামক একটি ছোট, আঙুলের আকৃতির অঙ্গের প্রদাহ। অ্যাপেন্ডিক্সটি আমাদের বৃহদন্ত্রের ডান নিচের অংশে অবস্থিত। এটি সাধারণত কোনও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে না, তবে এটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের সঙ্গে সম্পর্কিত। সাধারণত, অ্যাপেন্ডিক্সের ভিতরে অন্ন খাওয়ার সময় খাবার বা অন্যান্য বস্তু আটকে গেলে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণগুলো মধ্যে তীব্র পেটের ব্যথা, বিশেষত পেটের ডান পাশে অনুভূত হওয়া, বমি, জ্বর, এবং খাবারে আগ্রহের অভাব রয়েছে। রোগীর অবস্থা দ্রুত খারাপ হতে পারে, এবং যদি চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে অ্যাপেন্ডিক্স ছিঁড়ে যেতে পারে, যা শরীরে আরও বড় ধরনের সংক্রমণ সৃষ্টি করতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসা সাধারণত অস্ত্রোপচার দ্বারা অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণের মাধ্যমে করা হয়। এটি একটি সাধারণ এবং নিরাপদ অস্ত্রোপচার, তবে এটি ত্বরিতভাবে করা প্রয়োজন যাতে গুরুতর komplikation (যেমন অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি) এড়ানো যায়। অপসারণের পর, রোগী সাধারণত দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে এবং পুনরায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ:

  • পেটের নিচের ডান দিকে তীব্র ব্যথা, যা ক্রমশ বাড়তে থাকে
  • বমি বমি ভাব এবং বমি
  • খাওয়ার প্রতি অনীহা
  • জ্বর
  • পেটে ফোলাভাব
  • অতিসার বা কোষ্ঠকাঠিন্য

এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণগুলি সাধারণত পেটের নিচের ডান দিকে তীব্র ব্যথার মাধ্যমে শুরু হয়, যা ক্রমশ বাড়তে থাকে। ব্যথার পাশাপাশি, বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া সাধারণ ঘটনা। খাবারের প্রতি অনীহা এবং জ্বরও এই রোগের লক্ষণ হতে পারে। পেটে ফোলাভাব এবং অতিসার বা কোষ্ঠকাঠিন্যও দেখা দিতে পারে। এই লক্ষণগুলি যদি দীর্ঘ সময় ধরে অব্যাহত থাকে, তবে এপেন্ডিসাইটিসের সম্ভাবনা থাকতে পারে। এর সঠিক কারণ এখনও পুরোপুরি জানা না গেলেও, ধারণা করা হয় যে অ্যাপেন্ডিক্সের মধ্যে খাদ্য, বায়ু বা ব্যাকটেরিয়া আটকে গেলে এটি হতে পারে। দ্রুত চিকিৎসা না পেলে এটি গুরুতর হয়ে উঠতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিসের ঝুঁকির কারণগুলি:

এপেন্ডিসাইটিস হল একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা যা তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা প্রয়োজন। এটি তখন ঘটে যখন অ্যাপেন্ডিক্স (একটি ছোট সেপটাম বা থলি) প্রদাহিত হয়। এপেন্ডিসাইটিসের ঝুঁকির কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ হওয়া, ১০ থেকে ৩০ বছর বয়সী হওয়া, অ্যাপেন্ডিসাইটিসের পারিবারিক ইতিহাস থাকা, অতিরিক্ত ওজন এবং ধূমপান করা অন্যতম।

এপেন্ডিসাইটিসের প্রধান লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে পেটের নিচের দিকে তীব্র ব্যথা, বমি বমি ভাব, জ্বর, এবং খাবারের প্রতি অরুচি। এই অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি পেরিফোরেট হতে পারে, যার ফলে ইনফেকশন এবং জীবন-threatening পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসার প্রধান উপায় হল অস্ত্রোপচার। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে, যদি রোগের অবস্থা প্রথম দিকে ধরা পড়ে এবং অন্যান্য সমস্যার সৃষ্টি না হয়, তবে এন্টিবায়োটিক দিয়েও চিকিৎসা করা হতে পারে। চিকিৎসা না করা হলে, অ্যাপেন্ডিসাইটিস আরও গুরুতর হয়ে ওঠে এবং রোগীকে জীবনসংকটের মুখে ফেলে দিতে পারে। সুতরাং, কোনো সন্দেহ হলে দ্রুত একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

এপেন্ডিসাইটিসের জটিলতা:

  • অ্যাপেন্ডিক্স ছিদ্র: এটি পেটের গহ্বরে সংক্রমণ ছড়িয়ে দিতে পারে, যা জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে।
  • পেটের ফোলাভাব: এটি পেটের অঙ্গগুলিকে ক্ষতি করতে পারে।
  • রক্তক্ষরণ
  • মৃত্যু

এপেন্ডিসাইটিসের পূর্বাভাস সাধারণত ভাল, যদি এটি দ্রুত চিকিৎসা করা হয়। অস্ত্রোপচারের পরে, অধিকাংশ লোক কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়।

এপেন্ডিসাইটিস প্রতিরোধের জন্য কিছু পদক্ষেপ:

  • পর্যাপ্ত পানি পান করা: পর্যাপ্ত পানি পান করলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত হয়, যা অ্যাপেন্ডিক্সে সমস্যা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • অতিরিক্ত তেল-চর্বি থেকে বিরত থাকা: উচ্চ ফ্যাট ও অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার অ্যাপেন্ডিক্সের কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, তাই এধরনের খাবার কম খাওয়া উচিত।
  • স্ট্রেস কমানো: মানসিক চাপ বা অতিরিক্ত স্ট্রেস হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই স্ট্রেস কমাতে মেডিটেশন বা রিল্যাক্সেশন টেকনিক ব্যবহার করা যেতে পারে।

এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন খরচ কতো পড়বে?

  • অস্ত্রোপচারের ধরন: ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচার (ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে করা হয়) সাধারণত ওপেন অস্ত্রোপচারের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
  • অস্ত্রোপচারের জটিলতা: যদি অস্ত্রোপচারের সময় কোনো জটিলতা দেখা দেয়, তাহলে খরচ বেশি হতে পারে।
  • অবস্থান: অস্ত্রোপচার কোথায় করা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে খরচ পরিবর্তিত হতে পারে।
  • হাসপাতালের ধরন: সরকারি হাসপাতালে বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় খরচ কম হয়।

বাংলাদেশে, এপেন্ডিসাইটিস অপারেশনের গড় খরচ প্রায় ৳২০,০০০ থেকে ৳৫০,০০০।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট উদাহরণ দেওয়া হল:

  •  
  • ল্যাপারোস্কোপিক অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন: ৳২৫,০০০ - ৳৩৫,০০০
    •  
    •  
  • ল্যাপারোস্কোপিক অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন: ৳৩০,০০০ - ৳৪০,০০০
    • ওপেন অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন: ৳২৫,০০০ - ৳৩৫,০০০
  •  
  • ল্যাপারোস্কোপিক অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন: ৳৪০,০০০ - ৳৫০,০০০
    • ওপেন অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশন: ৳৩৫,০০০ - ৳৪৫,০০০

মনে রাখবেন যে এগুলি কেবলমাত্র অনুমানমূলক খরচ। আপনার নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে খরচ আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে নিশ্চিত করা উচিত।

এপেন্ডিসাইটিস অপারেশনের খরচ কমাতে কিছু পদক্ষেপ:

এপেন্ডিসাইটিস অপারেশনের খরচ কমাতে আপনি কিছু সহজ পদক্ষেপ নিতে পারেন যা আপনার আর্থিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

  • প্রথমত: আপনি যদি সরকারি হাসপাতালে যান, তবে খরচ অনেক কম হবে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায় এবং সেখানে অপারেশনের খরচ বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় অনেক কম। এই কারণে, সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা নেওয়া একটি ভালো বিকল্প হতে পারে যদি আপনি খরচ কমাতে চান।
  • দ্বিতীয়ত: আপনার যদি স্বাস্থ্য বীমা থাকে, তাহলে এটি আপনার চিকিৎসার খরচের কিছু অংশ কভার করতে পারে। স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারেন তারা এপেন্ডিসাইটিস অপারেশনের খরচ কভার করছে কি না এবং কীভাবে তারা আপনার খরচের কিছু অংশ মেটাতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনার খরচের বোঝা অনেক কমিয়ে দিতে পারে।
  • তৃতীয়ত: আপনার চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করে আপনি বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতির বিষয়ে জানতে পারেন। কিছু ক্ষেত্রে, এন্টিবায়োটিকের মাধ্যমে এপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসা করা সম্ভব, যা অপারেশনের তুলনায় অনেক কম ব্যয়বহুল হতে পারে। যদি আপনার চিকিৎসক মনে করেন যে এন্টিবায়োটিক দ্বারা চিকিৎসা করা সম্ভব, তবে এটি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনার খরচ কমানোর উদ্দেশ্য থাকে।

এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে, আপনি এপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসার খরচ কমাতে সহায়ক হতে পারেন, এবং আপনার আর্থিক দুশ্চিন্তা কমাতে পারেন।

এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন ও সার্জনদের পরামর্শ:

১. সহকারী অধ্যাপক ডাঃ এ. কে. এম শামসুদ্দিন

  • যোগ্যতা: এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমএস
  • পদবী: সহকারী অধ্যাপক
  • বিশেষজ্ঞতা: সার্জারি, পায়ু রাস্তা ও মলদ্বার বিশেষজ্ঞ সার্জন, কোলোরেক্টাল সার্জন, জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
  • চেম্বারের ঠিকানা: প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ, সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশন মহাখালী
  • সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর জন্য কল করুন: 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত ১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যতীত)

২. ডাঃ মোঃ আনিসুর রহমান

  • যোগ্যতা: এমবিবিএস (ঢাকা মেডিকেল কলেজ), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (সার্জারি)
  • পদবী: কনসালট্যান্ট সার্জারি
  • বিশেষজ্ঞতা: জেনারেল সার্জারি, ল্যাপারোস্কোপিক, ব্রেস্ট ও কোলোরেক্টাল সার্জন
  • হাসপাতাল: শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • চেম্বারের ঠিকানা: প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ
  • সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর জন্য কল করুন: 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত ১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যতীত)

৩. ডাঃ সাদিয়া রাসুল

  • যোগ্যতা: এমবিবিএস (ডিও), এমএস (সাধারণ সার্জারি)
  • পদবী: সার্জারি বিশেষজ্ঞ
  • প্রতিষ্ঠান: বিএসএমএমইউ-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
  • চেম্বারের ঠিকানা: প্লট নং- 10, রোড- 4/5, ব্লক- বি, সেকশন- 12, মিরপুর, ঢাকা- 1216, বাংলাদেশ
  • সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর জন্য কল করুন: 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত ১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যতীত)

বাংলাদেশের সেরা এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন হাসপাতাল:

বাংলাদেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করা হয়। আপনার সুবিধার জন্য আমরা বিভিন্ন শহরের কিছু বিশিষ্ট হাসপাতালের নাম প্রদান করছি, যেখানে আপনি এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করাতে পারবেন।

ঢাকা

  • এপেক্স হাসপাতাল
  • ইউনাইটেড হাসপাতাল
  • সমরিক হাসপাতাল
  • ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • মহাখালী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

চট্টগ্রাম

  • চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • ইমাম হাসপাতাল

সিলেট

  • সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • পার্বতী হাসপাতাল
  • মহানগর হাসপাতাল

রাজশাহী

  • রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
  • পিপিসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

এছাড়া, এই তালিকার বাইরে আরও অনেক হাসপাতাল রয়েছে, যেখানে আপনি এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করাতে পারবেন। আমরা চেষ্টা করবো, টনসিল অপারেশনের জন্য সবচেয়ে ভালো হাসপাতাল গুলোর নাম এই তালিকায় যুক্ত করার জন্য।

সিরিয়াল ও ইনফরমেশন এর জন্য কল করুন:
📞 01902991500 (সকাল ১০:০০ টা হতে রাত ১০:০০ টা, শুক্রবার ব্যতীত)

আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা

মানবদেহের সুস্থতা এবং স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য নিয়মিত চিকিৎসা পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত, শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন বা কোনো রোগের উপসর্গ দেখা দিলে, তা নিয়ে সচেতন হওয়া উচিত এবং দ্রুত অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে অনেক সময় রোগীর আত্মবিশ্বাসে বা অজান্তে নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে ঔষুধ সেবন শুরু করতে দেখা যায়। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে, কারণ যেকোনো ঔষুধের ব্যবহার ভুলভাবে কিংবা ভুল সময়ে করলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনোই কোনো ঔষুধ সেবন করা উচিত নয়।

বিশেষভাবে টনসিলের সমস্যা হলে, অনেকেই ভুলভাবে নিজে নিজে চিকিৎসা শুরু করে দেন। কিন্তু, টনসিলের অপারেশন বা চিকিৎসা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে, একটি অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তারই জানেন কবে টনসিল অপারেশন করা উচিত এবং তা কি আপনার জন্য উপযোগী হবে। তার পরামর্শেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিৎ।

আমরা প্রতিনিয়ত চিকিৎসা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করে থাকি, যা আপনাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। আপনি যদি এই তথ্যগুলো বিনামূল্যে জানতে চান, তবে আমাদের সাথে থাকুন। আমরা সবসময় আপনার স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা নিয়ে কাজ করি, এবং আপনাকে প্রয়োজনীয় ও কার্যকরী তথ্য দিয়ে সাহায্য করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের সাথে থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং ভালো থাকুন।